Skip to main content

সুন্দর আগামীর প্রত‍্যাশায়



বিশ, একুশ, বাইশ; দিন যত যাচ্ছে, আলখাল্লার ভেতর থেকে জীবনের আসল চেহারাটা একটু একটু করে বেরিয়ে আসছে । আমরা বড় হচ্ছি;  আমাদের এক্সপেক্টেশন, আমাদের দায়িত্ব, আমাদের দুঃখ সবকিছুই যেন শেকড় গেড়ে  দিনদিন প্রকাণ্ড হয়ে উঠছে।

একধাপ সামনে আগাই, নতুন পরিকল্পনা করি,  নতুন স্বপ্ন সাজাই । তবে কথায় আছে- 'whatever we think, life never goes towards our plan or even our wish'!

আমরা শুধু জীবনের নিয়ম মেনে সুখে-শোকে, মুখরতা কিংবা মৌনতায় জীবনকে যাপন করে যাই। 

আমাদের পিছুটান থাকে, 'বসন্ত চাইলে পরিযায়ী পাখিদের বিদায় জানাতে হয়' পিছুটান ভুলে যাই। 

সুখে-শোকে,  বিষাদ-বিষণ্নতায় অতিক্রান্ত  আমাদের সাদা-কালো জীবনটা অনাগত দিনগুলোতে এক হিরণ্ময় আলোর দেখা পাক...






Popular Posts

সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ও দার্শনিক ব্যাখ্যা: যুক্তি, দর্শন ও ইসলামের মিলনবিন্দু

  সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ও দার্শনিক ব্যাখ্যা: যুক্তি, দর্শন ও ইসলামের মিলনবিন্দু ভূমিকা: সৌন্দর্যের আড়ালে লুকানো সত্তা প্রতিদিন আমরা দেখি—সূর্য নিখুঁত নিয়মে উদিত হয়, সন্ধ্যায় নীরবে অস্ত যায়। শীতের কুয়াশা শেষে আসে বসন্তের ফুলেল সৌরভ, তারপর বৃষ্টি ছুঁয়ে যায় পল্লীপ্রকৃতিকে। নদী তার নিজস্ব গতিপথ ধরে ছুটে চলে, চাঁদ নির্দিষ্ট নিয়মে রূপ বদলায়, নক্ষত্ররা রাতের আকাশে শোভা বাড়ায়— এ এক অপার সৌন্দর্যের, এক অসাধারণ শৃঙ্খলার জগৎ! কিন্তু এই সৌন্দর্য আর শৃঙ্খলা কি কেবল কাকতালীয়? এত নিখুঁত হিসাব, এত ছন্দময় নিয়ম—এসবের পেছনে কি কেউ নেই? কারো পরিকল্পনা নেই? প্রকৃতির প্রতি যতই গভীর দৃষ্টি দিই, ততই যেন মনে প্রশ্ন জাগে— কে এই অসীম কুশলী কারিগর? তাঁকে তো আমরা চোখে দেখি না, তাঁর কোনো গড়ন নেই, রঙ নেই, আকার নেই। তবে কি এই দেখার অক্ষমতাই আমাদের মনে সন্দেহ জাগায়? তাঁর অস্তিত্ব কি কেবল বিশ্বাসের ওপর দাঁড়িয়ে, নাকি যুক্তির পথেও আমরা তাঁকে অনুভব করতে পারি? এই প্রশ্নগুলোই আজ আমাদের এই চিন্তার যাত্রার সূচনা করে। যেখানে আমরা সন্ধান করব সেই যুক্তির, যা কেবল বিশ্বাসে নয়, যুক্তিবাদী মনেও সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠা ক...

অনার্স চতুর্থবর্ষের ভাইভা : আমার অভিজ্ঞতা

অঙ্কন : প্রসূন হালদার