Skip to main content

সুন্দর আগামীর প্রত‍্যাশায়



বিশ, একুশ, বাইশ; দিন যত যাচ্ছে, আলখাল্লার ভেতর থেকে জীবনের আসল চেহারাটা একটু একটু করে বেরিয়ে আসছে । আমরা বড় হচ্ছি;  আমাদের এক্সপেক্টেশন, আমাদের দায়িত্ব, আমাদের দুঃখ সবকিছুই যেন শেকড় গেড়ে  দিনদিন প্রকাণ্ড হয়ে উঠছে।

একধাপ সামনে আগাই, নতুন পরিকল্পনা করি,  নতুন স্বপ্ন সাজাই । তবে কথায় আছে- 'whatever we think, life never goes towards our plan or even our wish'!

আমরা শুধু জীবনের নিয়ম মেনে সুখে-শোকে, মুখরতা কিংবা মৌনতায় জীবনকে যাপন করে যাই। 

আমাদের পিছুটান থাকে, 'বসন্ত চাইলে পরিযায়ী পাখিদের বিদায় জানাতে হয়' পিছুটান ভুলে যাই। 

সুখে-শোকে,  বিষাদ-বিষণ্নতায় অতিক্রান্ত  আমাদের সাদা-কালো জীবনটা অনাগত দিনগুলোতে এক হিরণ্ময় আলোর দেখা পাক...






Popular Posts

অনার্স চতুর্থবর্ষের ভাইভা : আমার অভিজ্ঞতা

অঙ্কন : প্রসূন হালদার

যে আকুতি প্রস্থানের আগে

  বটতলা জামে মসজিদ, ত্রিশাল

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক গতিপথ : উন্নয়ন সম্ভাবনার নানাদিক

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক গতিপথ : উন্নয়ন সম্ভাবনার নানাদিক মোঃ ফজলে রাব্বী

সমস‍্যাটা আসলে কোথায়?

সমস‍্যাটা আসলে কোথায়?  একজন স্টুডেন্ট তার ক‍্যারিয়ার কোথায় গড়তে চায় সেটা কেন কেউ চ‍্যুজ করে দিবে? সে গভমেন্ট জব করবে, উদ‍্যোক্তা হবে, ব‍্যাবসা করবে নাকি অন‍্য কিছু করবে, সেটা তার ব‍্যক্তিগত বিষয় । সে তার সারাউন্ডিংস, অপচ‍্যুনিটি-কস্ট, প‍্যাশন, সামাজিক ব‍‍্যাপার-স‍্যাপার সবকিছু বিবেচনা করে সে সেটা ডিসাইড করবে ।  অথরিটি বা স্টেকহোল্ডার যারা, তাদের কাজ হচ্ছে তার জার্নিতে সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখা, তার লাইফের ডিসিশন নেওয়া না । দুইজন মানুষের মাছ খাওয়ার চাহিদা থাকতেই পারে,  এখন সে মাছ নিজে নদী থেকে ধরে নিয়ে আসবে নাকি বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসবে সেটা কিসের উপর নির্ভর করে আপনি জানেন না ।  আপনারা কেন এসব কথা বলছেন সবাই জানি। দেশে গভমেন্ট জব অপচ‍্যুনিটি পর্যাপ্ত না, সেজন‍্য স্টুডেন্টদের দায়ী করবেন? সবাইকে পড়াশুনা করার দরকার নাই,  গ্র‍্যাজুয়েট হওয়ার দরকার নাই, এগুলো দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা। কারো এলাকায় নদী/পুকুর নাই, নদী/পুকুরে ডুবে মরার রিস্ক নাই । তাই বলে সে সাতার শিখবে না?  বাংলাদেশে বসে ইউরোপের প্রেক্ষাপট কল্পনা করে কথা বললে হবে না। এর'চে বরং সমস‍্যা যেখানে, সে বিষয় নিয়ে কথা বলেন । পর্যাপ্ত জব অ